ইয়োর্গোস ল্যান্থীমোস। যেমন নাম তেমন কাম। আপনাদের কখনো কোনো সিনেমা দেখে এরম মনে হয়েছে যে সিনেমাটা না দেখলেই পারতাম। বা কেউ কেন এরম একটা গল্প ভাববে, আর ভাবলেও কোন শুওরের বাচ্চার দিব্বি আছে যে সেটা নিয়ে সিনেমা বানাতেই হবে? প্রথমবার দেখে আমারো তাই মনে হয়েছিল। হয়তো জীবনে জ্ঞান হওয়া থেকে আজ অবধি ২ মাসের বেশি সিঙ্গেল থাকিনি কখনো তাই মর্মার্থটা ধরতে পারিনি সহজে। দ্বিতীয় বার যখন দেখলাম বুঝলাম এবসার্ডিস্ট ডিস্টোপিয়ান ব্ল্যাক কমেডি কাকে বলে। হ্যা আমি আমার মতে পৃথিবীর সেরা এবসার্ড সিনেমা "The Lobster" এর কথা বলছি।
গল্প? সেটা কিছুই না, এই মানুষের সাবকন্সাস এ যে কাজগুলো মানুষ করতে চায় কিন্তু পারেনা সেগুলো নিয়েই। না না লজ্জায় নয়, এই কাজগুলো করার কথা চিন্তা করাও পাপ। যেমন একজন মানুষ মরে গেলে ফিক করে হেসে ফেলা, মোটা কে মোটা বলে টন্ট করা, বাচ্চাদের লাথি মারা, লেংড়া কে দৌড়োতে না পারার জন্য টিটকিরি মারা, কেউ সুইসাইড করতে গেলে তাকে না আটকে তার মৃত্যুকামনা করা - এই সব কাজ আর কি! আমার পার্সোনালি ব্ল্যাক কমেডির প্রতি একটু দুর্বলতা আছে সেটা আমার গায়ের রং কালো বলে হয়তো। যাইহোক গল্প হলো গিয়ে এক সুদূর ভবিষ্যৎ এর যেখানে ১ বছরের বেশি সিঙ্গেল থাকা বেআইনি। থাকলে সরকার তোমায় একটা হোটেল এ পাঠিয়ে দেবে যেখানে ৪৫ দিনের একটা সেরেমনি চলবে এবং তার মধ্যে তোমায় তোমার জীবনসঙ্গী খুঁজে বের করতে হবে অন্য সিঙ্গেলদের মধ্যে থেকে। এবং তার পরেও যদি তুমি সিঙ্গেল থাকো তাহলে তোমায় তোমার পছন্দমতো একটা জানোয়ার এ রূপান্তর করিয়ে প্রকৃতিতে ছেড়ে দেওয়া হবে। তারপর তুমি মরে যাও কি বেঁচে থাকো তাতে সরকারের কিচ্ছু যায় আসেনা। ডেভিড মানে কলিন ফ্যারেল যে চরিত্রটি করেছিলেন সে চেয়েছিলো একটা লবস্টার হতে। কারণ ছিল সিম্পল। লবস্টার দের বেশি খাওয়াদাওয়া করতে হয়না ,তারা অলস হয়, ১০০ বছর বাঁচে, আর তাদের গায়ের রক্ত নীল হয় আর তারা সারাজীবন যৌনতায় সক্ষম থাকে। ডিভোর্স এর পর বেচারা ডিপ্রেশন এ চলে গেছিলো তাই ১ বছর হওয়ার আগেই সে হোটেলে আসার জন্য এপলাই করে, না সঙ্গী পেতে নয়, লবস্টার হতে। সঙ্গী পেয়ে জীবনে আবার ভালোভাবে বেঁচে থাকার ইচ্ছে তার কোনোকালেই ছিলোনা, আর নিজেকে মেরে ফেলার মতো সাহসীও সে ছিলোনা। সে ভেবেছিলো এই হোটেল এই জীবন নিপাত করবে আর তারপর লবস্টার হয়ে সমুদ্রে চলে যাবে, কারণ সে সমুদ্র খুব ভালোবাসে। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস কিছুদিন যেতে না যেতেই সে আবার ভালোবেসে ফেললো একজন কে। কি খুব রোমান্টিক লাগছে তো শুনতে? আমি সিনেমার প্রথম ১০ মিনিট ও বলিনি এখনো। বাকিটা জানতে হলে তো দেখতে হবে। এরপর যা হয়, সব সরকারের যেমন বিরোধী দল থাকে এই হোটেল এরও এক বিরোধী গোষ্ঠী আছে। যা ঝামেলা পাকানোর তারাই করবে এরপর। একটা প্রো টিপ্ দিতে পারি। সিনেমাটা যখন দেখবেন তখন মনে যা আসবে তাই বলবেন বা করবেন। দেখবেন ডিরেকটর কি বলতে চাইছে খুব সহজে বুঝতে পারবেন। মনের ভেতরের জটিলতাটা আটকাবেন না। ভেতরের ডার্ক সাইড কে বেরোতে দেবেন। আটকাবেন না।
আয়ারল্যান্ড, ইংল্যান্ড, গ্রীস, ফ্রান্স আর নেদারল্যান্ড এই ৫টি দেশের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছিল এই সিনেমাটি। শুট হয়েছে ডাবলিনে। খরচ হয়েছিল মাত্র ৪ মিলিয়ন। ব্যবসা করেছে ৫ গুন্ বেশি। পুরস্কার এর কথা নাহয় বাদ দিলাম। দি-ওর, কান্স এর জুরি অ্যাওয়ার্ড, গোল্ডেন গ্লোব সব পেয়ে ফাটিয়ে দিয়েছে। কালার নিয়ে অসাধারণ খেলেছেন ইয়োর্গোস ল্যান্থীমোস। নীল, সবুজ আর লালের বিভিন্ন শেড হচ্ছে প্রাইমারি কালার। গোটা সিনেমায় শুধু এই ৩টে রঙের রাজত্ব। কোনো ডার্ক শেড ছাড়া কিকরে মানুষ এত ডার্ক গল্প বলতে পারে জানিনা বাবা। গোটা সিনেমা দিনের আলোর মতো ঝকঝকে, এমনকি রাতের সিন গুলোও। ডেভিড, রবার্ট, আর জন এই ৩ টে নাম বাদে গোটা সিনেমাতে আর কোনো চরিত্রের নাম পাবেননা। এমন কি টাইটেল কার্ডেও - দা শর্ট সাইটেড ওমেন , দা ম্যান উইথ এ নোসব্লিড এরম করে নাম দেওয়া। ডিরেক্টর এর সোজা বক্তব্য ছিল ওই চরিত্র গুলোর নাম দিয়ে আপনারা কি করবেন? ওগুলো তো চরিত্র, মানুষ নয়। হু হু বাবা! বড় কঠিন কথা খুব সহজে বলে দিলেন। ওগুলো তো চরিত্র মানুষ নয়।
গোটা সিনেমায় কোনো আর্টিফিশিয়াল লাইট এবং মেকআপ ব্যবহার করা হয়নি। শুধু কলিন ফ্যারেল ৩৫ কেজি ওজন বাড়িয়েছিলেন ভুঁড়ি দৃশ্যমান করার জন্য। এবার আসি কলিন ফ্যারেল এর কথায়। এই ভদ্রলোকের প্রতি আমার বিশেষ দুর্বলতা আছে, লোকটা হাগলেও আমি হা করে দেখি। সেই SWAT এর টাইম থেকে। তারপর পুরোনো ডেয়ারডেভিলস এ বুলস আই, তারপর টোটাল রিকল। বাঁজা সিনেমা হলেও এগুলো বারবার দেখি শুধু লোকটাকে দেখবো বলে। এই সিনেমাটাও দেখেছিলাম কলিন ফ্যারেল এর ফিল্মোগ্রাফি শেষ করবো বলে। আমার মতে এই সিনেমায় ভদ্রলোক নিজের জীবনের সেরা অভিনয় করেছেন। শুধু সেরা নয় একইসাথে ভয়ানক ভয়াবহ আর সুররিয়ালিস্টিক অভিনয় করেছেন। সুররিয়াল এক্সপ্রেশন ও যে দেওয়া যায় এই লোকটাকে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না। কি অদ্ভুতভাবে আপনাকে একটা অবাস্তব এবসার্ড জিনিস মাথায় ঢুকিয়ে দেবে আপনারই অজান্তে সিরিয়াসলি ধরতে পারবেন না।
এই সিনেমার গভীরতা আমার এই লেখার থেকে আরো অনেক বেশি। মেটাফোরিক্যাল এক্সাম্পল গুলো তো বললামই না। তবে হ্যা যারা এখনো সিঙ্গেল আছে তাদের অবশ্যই এটা দেখা উচিত। না কোনো রোমান্টিক কারণে না, বা সিঙ্গেল থেকে তুমি কতটা ভালো আছো সেটা বোঝার জন্যও না। সম্পূর্ণ আলাদা কারণে। সেই কারণটা বলা যাবেনা। কারণ সেটা সবার আলাদা আলাদা হবে, মিলবেনা। ইয়োর্গোস ল্যান্থীমোস। ভদ্রলোক নাটক এর ডিরেক্টর তাও আবার নাটকের জন্ম সেই গ্রীস দেশের। সিনেমা মাঝেমধ্যে বানান ইচ্ছে হলে কিন্তু নাটকই ডিরেক্ট করেন সবসময়। সিনেমাটা রিলিজ হওয়ার পর সবাই খুব খিস্তি মেরেছিলো। সবার একটাই বক্তব্য ছিল যে আপনি এভাবে মোটা কে মোটা, কালো কে কালো, খারাপ কে খারাপ বলতে পারেননা, আপনার কোনো এথিক্স নেই? দুটো মানুষের যখন তখন নাক দিয়ে রক্ত পরে বলে তাদের কে আপনি কাপল করে দুচতে দিলেন? এটা কি ধরণের অসভ্যতা? উত্তরে ভদ্রলোক একটাই কথা বলেছিলেন - "ফাক অফ! ইউ গাইস আর প্যাথেটিক সেলফিশ হিউমান বিয়িং। ইফ দিস সেন্টেন্স হার্ট ইউ দেন ইউ আর এলিজিবল টু ক্রিটিসাইজ মাই ফিল্ম ইফ নট দেন ইউ আর রিয়েলি আ প্যাথেটিক হিউমান বিয়িং।" কিছু বুঝলেন?
গল্প? সেটা কিছুই না, এই মানুষের সাবকন্সাস এ যে কাজগুলো মানুষ করতে চায় কিন্তু পারেনা সেগুলো নিয়েই। না না লজ্জায় নয়, এই কাজগুলো করার কথা চিন্তা করাও পাপ। যেমন একজন মানুষ মরে গেলে ফিক করে হেসে ফেলা, মোটা কে মোটা বলে টন্ট করা, বাচ্চাদের লাথি মারা, লেংড়া কে দৌড়োতে না পারার জন্য টিটকিরি মারা, কেউ সুইসাইড করতে গেলে তাকে না আটকে তার মৃত্যুকামনা করা - এই সব কাজ আর কি! আমার পার্সোনালি ব্ল্যাক কমেডির প্রতি একটু দুর্বলতা আছে সেটা আমার গায়ের রং কালো বলে হয়তো। যাইহোক গল্প হলো গিয়ে এক সুদূর ভবিষ্যৎ এর যেখানে ১ বছরের বেশি সিঙ্গেল থাকা বেআইনি। থাকলে সরকার তোমায় একটা হোটেল এ পাঠিয়ে দেবে যেখানে ৪৫ দিনের একটা সেরেমনি চলবে এবং তার মধ্যে তোমায় তোমার জীবনসঙ্গী খুঁজে বের করতে হবে অন্য সিঙ্গেলদের মধ্যে থেকে। এবং তার পরেও যদি তুমি সিঙ্গেল থাকো তাহলে তোমায় তোমার পছন্দমতো একটা জানোয়ার এ রূপান্তর করিয়ে প্রকৃতিতে ছেড়ে দেওয়া হবে। তারপর তুমি মরে যাও কি বেঁচে থাকো তাতে সরকারের কিচ্ছু যায় আসেনা। ডেভিড মানে কলিন ফ্যারেল যে চরিত্রটি করেছিলেন সে চেয়েছিলো একটা লবস্টার হতে। কারণ ছিল সিম্পল। লবস্টার দের বেশি খাওয়াদাওয়া করতে হয়না ,তারা অলস হয়, ১০০ বছর বাঁচে, আর তাদের গায়ের রক্ত নীল হয় আর তারা সারাজীবন যৌনতায় সক্ষম থাকে। ডিভোর্স এর পর বেচারা ডিপ্রেশন এ চলে গেছিলো তাই ১ বছর হওয়ার আগেই সে হোটেলে আসার জন্য এপলাই করে, না সঙ্গী পেতে নয়, লবস্টার হতে। সঙ্গী পেয়ে জীবনে আবার ভালোভাবে বেঁচে থাকার ইচ্ছে তার কোনোকালেই ছিলোনা, আর নিজেকে মেরে ফেলার মতো সাহসীও সে ছিলোনা। সে ভেবেছিলো এই হোটেল এই জীবন নিপাত করবে আর তারপর লবস্টার হয়ে সমুদ্রে চলে যাবে, কারণ সে সমুদ্র খুব ভালোবাসে। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস কিছুদিন যেতে না যেতেই সে আবার ভালোবেসে ফেললো একজন কে। কি খুব রোমান্টিক লাগছে তো শুনতে? আমি সিনেমার প্রথম ১০ মিনিট ও বলিনি এখনো। বাকিটা জানতে হলে তো দেখতে হবে। এরপর যা হয়, সব সরকারের যেমন বিরোধী দল থাকে এই হোটেল এরও এক বিরোধী গোষ্ঠী আছে। যা ঝামেলা পাকানোর তারাই করবে এরপর। একটা প্রো টিপ্ দিতে পারি। সিনেমাটা যখন দেখবেন তখন মনে যা আসবে তাই বলবেন বা করবেন। দেখবেন ডিরেকটর কি বলতে চাইছে খুব সহজে বুঝতে পারবেন। মনের ভেতরের জটিলতাটা আটকাবেন না। ভেতরের ডার্ক সাইড কে বেরোতে দেবেন। আটকাবেন না।
আয়ারল্যান্ড, ইংল্যান্ড, গ্রীস, ফ্রান্স আর নেদারল্যান্ড এই ৫টি দেশের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছিল এই সিনেমাটি। শুট হয়েছে ডাবলিনে। খরচ হয়েছিল মাত্র ৪ মিলিয়ন। ব্যবসা করেছে ৫ গুন্ বেশি। পুরস্কার এর কথা নাহয় বাদ দিলাম। দি-ওর, কান্স এর জুরি অ্যাওয়ার্ড, গোল্ডেন গ্লোব সব পেয়ে ফাটিয়ে দিয়েছে। কালার নিয়ে অসাধারণ খেলেছেন ইয়োর্গোস ল্যান্থীমোস। নীল, সবুজ আর লালের বিভিন্ন শেড হচ্ছে প্রাইমারি কালার। গোটা সিনেমায় শুধু এই ৩টে রঙের রাজত্ব। কোনো ডার্ক শেড ছাড়া কিকরে মানুষ এত ডার্ক গল্প বলতে পারে জানিনা বাবা। গোটা সিনেমা দিনের আলোর মতো ঝকঝকে, এমনকি রাতের সিন গুলোও। ডেভিড, রবার্ট, আর জন এই ৩ টে নাম বাদে গোটা সিনেমাতে আর কোনো চরিত্রের নাম পাবেননা। এমন কি টাইটেল কার্ডেও - দা শর্ট সাইটেড ওমেন , দা ম্যান উইথ এ নোসব্লিড এরম করে নাম দেওয়া। ডিরেক্টর এর সোজা বক্তব্য ছিল ওই চরিত্র গুলোর নাম দিয়ে আপনারা কি করবেন? ওগুলো তো চরিত্র, মানুষ নয়। হু হু বাবা! বড় কঠিন কথা খুব সহজে বলে দিলেন। ওগুলো তো চরিত্র মানুষ নয়।
গোটা সিনেমায় কোনো আর্টিফিশিয়াল লাইট এবং মেকআপ ব্যবহার করা হয়নি। শুধু কলিন ফ্যারেল ৩৫ কেজি ওজন বাড়িয়েছিলেন ভুঁড়ি দৃশ্যমান করার জন্য। এবার আসি কলিন ফ্যারেল এর কথায়। এই ভদ্রলোকের প্রতি আমার বিশেষ দুর্বলতা আছে, লোকটা হাগলেও আমি হা করে দেখি। সেই SWAT এর টাইম থেকে। তারপর পুরোনো ডেয়ারডেভিলস এ বুলস আই, তারপর টোটাল রিকল। বাঁজা সিনেমা হলেও এগুলো বারবার দেখি শুধু লোকটাকে দেখবো বলে। এই সিনেমাটাও দেখেছিলাম কলিন ফ্যারেল এর ফিল্মোগ্রাফি শেষ করবো বলে। আমার মতে এই সিনেমায় ভদ্রলোক নিজের জীবনের সেরা অভিনয় করেছেন। শুধু সেরা নয় একইসাথে ভয়ানক ভয়াবহ আর সুররিয়ালিস্টিক অভিনয় করেছেন। সুররিয়াল এক্সপ্রেশন ও যে দেওয়া যায় এই লোকটাকে না দেখলে বিশ্বাস করতাম না। কি অদ্ভুতভাবে আপনাকে একটা অবাস্তব এবসার্ড জিনিস মাথায় ঢুকিয়ে দেবে আপনারই অজান্তে সিরিয়াসলি ধরতে পারবেন না।
এই সিনেমার গভীরতা আমার এই লেখার থেকে আরো অনেক বেশি। মেটাফোরিক্যাল এক্সাম্পল গুলো তো বললামই না। তবে হ্যা যারা এখনো সিঙ্গেল আছে তাদের অবশ্যই এটা দেখা উচিত। না কোনো রোমান্টিক কারণে না, বা সিঙ্গেল থেকে তুমি কতটা ভালো আছো সেটা বোঝার জন্যও না। সম্পূর্ণ আলাদা কারণে। সেই কারণটা বলা যাবেনা। কারণ সেটা সবার আলাদা আলাদা হবে, মিলবেনা। ইয়োর্গোস ল্যান্থীমোস। ভদ্রলোক নাটক এর ডিরেক্টর তাও আবার নাটকের জন্ম সেই গ্রীস দেশের। সিনেমা মাঝেমধ্যে বানান ইচ্ছে হলে কিন্তু নাটকই ডিরেক্ট করেন সবসময়। সিনেমাটা রিলিজ হওয়ার পর সবাই খুব খিস্তি মেরেছিলো। সবার একটাই বক্তব্য ছিল যে আপনি এভাবে মোটা কে মোটা, কালো কে কালো, খারাপ কে খারাপ বলতে পারেননা, আপনার কোনো এথিক্স নেই? দুটো মানুষের যখন তখন নাক দিয়ে রক্ত পরে বলে তাদের কে আপনি কাপল করে দুচতে দিলেন? এটা কি ধরণের অসভ্যতা? উত্তরে ভদ্রলোক একটাই কথা বলেছিলেন - "ফাক অফ! ইউ গাইস আর প্যাথেটিক সেলফিশ হিউমান বিয়িং। ইফ দিস সেন্টেন্স হার্ট ইউ দেন ইউ আর এলিজিবল টু ক্রিটিসাইজ মাই ফিল্ম ইফ নট দেন ইউ আর রিয়েলি আ প্যাথেটিক হিউমান বিয়িং।" কিছু বুঝলেন?
No comments:
Post a Comment