চড়ুইভাতি পর্ব শেষ হলে ফট করে চলুন ঘুরে আসি মৎস্যকন্যাদের দেশ এ, বেশি দূর না, এই কাছেই, পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুননা কেন বাস এ করে অ্যাভারেজ ১-২ ঘন্টা লাগে। সেখানে আপনার শহর বা গ্রাম বা মফস্সল, কিছুই নেই, আছে আরেকটা শহর বা আরেকটা গ্রাম বা আরেকটা মফস্সল। যেটা আপনার না, অন্যের, আপনার পার্সোনাল মৎস্যকন্যা সেখানেই আছে, খুঁজে দেখতে হবে - এমনি এমনি পাবেন না।
ওয়েট ওয়েট, যাচ্ছেন কোথায়? মাছের বাজারে ছুটছেন নাকি ? এই হলো জাতের পার্থক্য আর দুর্দশার কারণ, জাতপাত উঠে গেছে অনেক আগে জানি বাট তাও জাত তুলে গাল না দিয়ে পারলাম না। কি জাত আপনার দাদা ? এখন অধিকাংশ জেনারেশন এর ছেলেমেয়েরা নাক সিঁটকোয় এটা শুনলে, এমন ভাব যেন লাস্ট পিরিয়ড কবে হয়েছিল আস্ক করছি বা লাস্ট পাশের বাড়ির বৌদি কে দেখে কবে মাস্টারবেট করেছিল।
হে হে ! নাঃ! সরি - ওগুলো আস্ক করবো কেন? ওসব হয় নাকি? ছিঃ ছিঃ! আমরা ভদ্র সমাজে থাকি! বাট আপনাদের দোষ দিচ্ছিনা, আমি নিজেও তো এরকমই ! যাইহোক টপিক থেকে সরে যাচ্ছি। ব্যাপারটা হচ্ছে যে জাত তুলে গাল দিলে গায়ে কেন লাগে যখন জাত জিনিসটা কি সেটা সমাজের একটা বড় অংশ জানেই না ! তাই না? তাহলে দাদারা আমি যাদের মৎস্যকন্যা বললাম তারা আপনার ঘরের মা, বৌ হতে পারে, বা পথের অনাথ কন্যাশিশু বা গলির পাতি বেশ্যা - পছন্দ আপনার।
অনেক সিনেমায় দেখেছি, মেয়ের চরিত্র যেমন ই হোক, হিরোর পাল্লায় পরে একদম আদর্শ নারী হয়ে যায় - এটাও কি পুরুষজাতির কম বড় এচিভমেন্ট? বলুন তো? মেয়ে যতই রগচটা, স্বাধীন, টমবয় টাইপ হোকনা কেন, সে যে মেয়ে সেটা বোঝাতে হলে একটা ছেলের কাঁধে মাথা রেখে কাঁদো কাঁদো গলায় "আমি তোমায় ভালোবাসি" এটা কেন শুনতে হবে বলুন তো? ছেলেদের ক্ষেত্রে তো এরম কোনো কম্পারেটিভ লিটারেচার এর প্রয়োজন হয়না! নাকি আমরা বাঙালি বলে জাতিভেদে সিস্টেম টা আলাদা? নাঃ! অনেক দেশের সিনেমা দেখেছি, এই নিয়মটার পরিবর্তন হয়নি। এর থেকেই বোঝা যায় যে জাতিভেদে আচার, ব্যবহার, পোশাক, খাওয়া, চলন, বলন সবকিছুর পরিবর্তন হতে পারে বাট মেয়েদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি সব জাতেই এক।
একটা মেয়ের একলা হেটে যাওয়ার সিন হলে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউসিক টা কেন ভয় এর বা সিডিউসিং হয় বলুন তো? মজার, মন ভালো করা মিউসিক ও তো দেওয়া যেতে পারে! তাইনা? ভাবুন তো, জাতিবিদ্বেষ নাই বা রইলো, আমরা এডলফ হিটলার নাই বা হলাম বাট নিজেকে বা নিজেদের হিটলার এর জায়গায় রেখে মহিলাজাতি আর ইহুদিদের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য খুঁজে পাচ্ছিনা।
সরি প্লিজ কন্টিনিউ, আপনারা আরো অনেক রেপ করুন, অনেক বড় হোন, আমার আশীর্বাদ রইলো, ক্ষমতা থাকলে সম্বর্ধনা দিতাম, নেই তাই এই লেখাটা লিখলাম।
ওয়েট ওয়েট, যাচ্ছেন কোথায়? মাছের বাজারে ছুটছেন নাকি ? এই হলো জাতের পার্থক্য আর দুর্দশার কারণ, জাতপাত উঠে গেছে অনেক আগে জানি বাট তাও জাত তুলে গাল না দিয়ে পারলাম না। কি জাত আপনার দাদা ? এখন অধিকাংশ জেনারেশন এর ছেলেমেয়েরা নাক সিঁটকোয় এটা শুনলে, এমন ভাব যেন লাস্ট পিরিয়ড কবে হয়েছিল আস্ক করছি বা লাস্ট পাশের বাড়ির বৌদি কে দেখে কবে মাস্টারবেট করেছিল।
হে হে ! নাঃ! সরি - ওগুলো আস্ক করবো কেন? ওসব হয় নাকি? ছিঃ ছিঃ! আমরা ভদ্র সমাজে থাকি! বাট আপনাদের দোষ দিচ্ছিনা, আমি নিজেও তো এরকমই ! যাইহোক টপিক থেকে সরে যাচ্ছি। ব্যাপারটা হচ্ছে যে জাত তুলে গাল দিলে গায়ে কেন লাগে যখন জাত জিনিসটা কি সেটা সমাজের একটা বড় অংশ জানেই না ! তাই না? তাহলে দাদারা আমি যাদের মৎস্যকন্যা বললাম তারা আপনার ঘরের মা, বৌ হতে পারে, বা পথের অনাথ কন্যাশিশু বা গলির পাতি বেশ্যা - পছন্দ আপনার।
অনেক সিনেমায় দেখেছি, মেয়ের চরিত্র যেমন ই হোক, হিরোর পাল্লায় পরে একদম আদর্শ নারী হয়ে যায় - এটাও কি পুরুষজাতির কম বড় এচিভমেন্ট? বলুন তো? মেয়ে যতই রগচটা, স্বাধীন, টমবয় টাইপ হোকনা কেন, সে যে মেয়ে সেটা বোঝাতে হলে একটা ছেলের কাঁধে মাথা রেখে কাঁদো কাঁদো গলায় "আমি তোমায় ভালোবাসি" এটা কেন শুনতে হবে বলুন তো? ছেলেদের ক্ষেত্রে তো এরম কোনো কম্পারেটিভ লিটারেচার এর প্রয়োজন হয়না! নাকি আমরা বাঙালি বলে জাতিভেদে সিস্টেম টা আলাদা? নাঃ! অনেক দেশের সিনেমা দেখেছি, এই নিয়মটার পরিবর্তন হয়নি। এর থেকেই বোঝা যায় যে জাতিভেদে আচার, ব্যবহার, পোশাক, খাওয়া, চলন, বলন সবকিছুর পরিবর্তন হতে পারে বাট মেয়েদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি সব জাতেই এক।
একটা মেয়ের একলা হেটে যাওয়ার সিন হলে ব্যাকগ্রাউন্ড মিউসিক টা কেন ভয় এর বা সিডিউসিং হয় বলুন তো? মজার, মন ভালো করা মিউসিক ও তো দেওয়া যেতে পারে! তাইনা? ভাবুন তো, জাতিবিদ্বেষ নাই বা রইলো, আমরা এডলফ হিটলার নাই বা হলাম বাট নিজেকে বা নিজেদের হিটলার এর জায়গায় রেখে মহিলাজাতি আর ইহুদিদের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য খুঁজে পাচ্ছিনা।
সরি প্লিজ কন্টিনিউ, আপনারা আরো অনেক রেপ করুন, অনেক বড় হোন, আমার আশীর্বাদ রইলো, ক্ষমতা থাকলে সম্বর্ধনা দিতাম, নেই তাই এই লেখাটা লিখলাম।
No comments:
Post a Comment